কর্তৃপক্ষের আশ্বাসে সড়ক ছাড়লেন চাকুরীচ্যুত সেনাসদস্যরা

প্রায় দুই ঘণ্টা অবরোধের পর খুলে দেওয়া হলো রাজধানীর জাহাঙ্গীর গেট এলাকার সড়ক। চাকরিচ্যুত ও বাধ্যতামূলক অবসরে পাঠানো সশস্ত্র বাহিনীর সদস্যরা আজ রোববার বেলা সোয়া ১১টা থেকে ওই সড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ করেন। এ সময় ওই সড়ক ও আশপাশের এলাকায় তীব্র যানজট হয়। এক পাশে যান চলাচল বন্ধ হয়ে যায়।
পরে দুপুর ১২টা ২৫ মিনিটের দিকে মহাখালী থেকে জাহাঙ্গীর গেট অভিমুখের সড়কে সীমিত পরিসরে যান চলাচল করতে দেওয়া হয়। আর বেলা একটা নাগাদ ওই এলাকায় যান চলাচল পুরোদমে শুরু হয়।
তিন দফা দাবিতে অবস্থান কর্মসূচি পালন করে চাকরিচ্যুত ও বাধ্যতামূলক অবসরে পাঠানো সশস্ত্র বাহিনীর সদস্যদের প্ল্যাটফর্ম। জাহাঙ্গীর গেট এলাকায়।ছবি: প্রথম আলো
প্রায় দুই ঘণ্টা অবরোধের পর খুলে দেওয়া হলো রাজধানীর জাহাঙ্গীর গেট এলাকার সড়ক। চাকরিচ্যুত ও বাধ্যতামূলক অবসরে পাঠানো সশস্ত্র বাহিনীর সদস্যরা আজ রোববার বেলা সোয়া ১১টা থেকে ওই সড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ করেন। এ সময় ওই সড়ক ও আশপাশের এলাকায় তীব্র যানজট হয়। এক পাশে যান চলাচল বন্ধ হয়ে যায়।
চাকরিচ্যুত ও বাধ্যতামূলক অবসরে পাঠানো সশস্ত্র বাহিনীর সদস্যরা রাস্তায় বসে পড়ে বিক্ষোভ করেন। রাজধানীর জাহাঙ্গীর গেট এলাকায়।ছবি: প্রথম আলো
পরে দুপুর ১২টা ২৫ মিনিটের দিকে মহাখালী থেকে জাহাঙ্গীর গেট অভিমুখের সড়কে সীমিত পরিসরে যান চলাচল করতে দেওয়া হয়। আর বেলা একটা নাগাদ ওই এলাকায় যান চলাচল পুরোদমে শুরু হয়।
আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে শৃঙ্খলাপরিপন্থী বিভিন্ন কাজে জড়ানোর অভিযোগে চাকরিচ্যুত ও বাধ্যতামূলক অবসরে পাঠানো সশস্ত্র বাহিনীর সদস্যদের প্ল্যাটফর্ম ‘সহযোদ্ধা’-এর ব্যানারে বিক্ষোভকারীরা সকাল আটটা থেকে জাহাঙ্গীর গেটের সামনে অবস্থান কর্মসূচি শুরু করেন। বেলা সোয়া ১১টার দিকে তাঁরা সড়কে বসে পড়ে বিক্ষোভ করেন।
তাঁদের তিন দফা দাবি হলো—চাকরিচ্যুতির সময় থেকে এখন পর্যন্ত সম্পূর্ণ বেতন, ভাতা ও অন্যান্য সুযোগ-সুবিধাসহ চাকরি পুনর্বহাল করতে হবে। যদি কোনো সশস্ত্র বাহিনীর সদস্যের চাকরি পুনর্বহাল করা সম্ভব না হয়, তাহলে তাদের সরকারি সব সুযোগ-সুবিধাসহ সম্পূর্ণ পেনশনের আওতাভুক্ত করতে হবে এবং যেসব আইনি কাঠামো ও একতরফা বিচারব্যবস্থার প্রয়োগে শত শত সশস্ত্র বাহিনীর সদস্যদের চাকরিচ্যুত করা হয়েছে, সেই বিচারব্যবস্থা সংস্কার করতে হবে।